স্পিড বোট ব্যবসায়ীদেরকে মেরিন মামলার ভয় দেখিয়ে জিম্মি করে প্রতিমাসে চাঁদা আদায় করছে বলে অভিযোগ রয়েছে নৌ- পরিবহন কর্মকর্তা মোঃ রিয়াদ হোসেন সহকারী পরিচালক বন্দর ও পরিবহন বিভাগ ভোলার বিরুদ্ধে।
ভোলায় যোগদানের পর থেকেই এই কর্মকর্তার চাঁদাবাজি চলছে বলে জানান, ভুক্তভুগি স্পিড বোট ব্যবসায়ীরা। তাদের সব কাগজ পত্র ঠিক থাকলেও প্রতি মাসে প্রত্যক বোট থেকে ১২০০ টাকা এবং ঘাট থেকে তাকে আরো ৬০ হাজার টাকা সহ প্রতিমাসে ভেদুরিয়া ঘাট থেকে প্রায় দুইলাখ চাঁদা দিতে হয় নৌ- পরিবহন কর্মকর্তা মোঃ রিয়াদ হোসেনকে,।চাঁদার টাকা না দিলে মামলা সহ বিভিন্ন ভাবে হয়রানির শিকার হতে হয় বলে জানান ভুক্তভুগী ব্যবসায়ীরা। তাই এই চাঁদবাজ কর্মকর্তার হাত থেকে বাঁচতে প্রশাসনের সহযোগিতা চায় স্পিডবোট ব্যবসায়ীরা।এবং ভেদুরিয়া ফেরিঘাটে নতুন একটি পল্টন বসিয়ে ইজারাদারের কাছ থেকে প্রতি মসে ৫০,০০০ হাজার টাকা নিয়ে সরকারি ভাবে দেখানো হয় মাত্র পাঁচহাজার টাকা বাকি ৪৫,০০০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করারও অভিযোগ রয়েছে।তাই দূর্নীতিবাজ কর্মকর্তার চাঁদাবাজির হাত থেকে বাঁচতে প্রশাসনের সহযোগিতা চায় ভুক্ত ভুগিরা।
অভিযুক্ত মোঃ রিয়াদ হোসেন সহকারী পরিচালক বন্দর ও পরিবহন বিভাগ ভোলা। দীর্ঘ ছয়মাস ভোলা জয়েন করে এই পর্যন্ত ঘাটে ৫০ টি মামলা দিয়েছেন কিন্তু টাকা নেয়ার কথা অশিকার করেন নৌ- পরিবহন কর্মকর্তা রিয়াদ হোসেন।
এব্যপারে ভোলা জেলা প্রশাসক মোঃ আজাদ জাহান বলেন, কোন স্পীড বোট ব্যবসায়ীর কাছ থেকে যদি নৌ-পরিবহন কর্মকর্তা চাঁদাবাজির করে।তদন্ত করে প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মন্তব্য করুন