১৮ ই মে দুপুরে নিজ বাড়ি শয়ন কক্ষ হতে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়। পৌর এলাকার ইসলাম পাড়ার চাঁদ মিয়া মেয়ে। বিপাশা চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে অদূরে ' মা' ক্লিনিকে নার্স হিসেবে কাজ করে আসছিল।বিপাশা অবিবাহিত ছিল।
ক্লিনিকের সহকর্মীরা বলেন, বিপাশার সাথে মালয়েশিয়া প্রবাসির সাথে দীর্ঘদিনের সম্পর্ক গড়ে ওঠে বিপাশার।গত শনিবার রাতে কর্মরত অবস্থায় একটি ফোন আসে তারপর সে বাড়ি যাওয়ার জন্য অস্থির হয়ে পড়ে।তবে রাতে না গিয়ে সকালে ডিউটি শেষ করে বাড়ি চলে যায়। দুপুরে জানতে পারি বিপাশা আত্মাহত্যা করেছে।
সহকর্মীরা আরও বলেন, ছেলেটার বাড়ি মেহেরপুর। সম্ভবত ছেলেটি বিপাশা কে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে প্রত্যাখান করেছে। যার কারনে বিপাশা আত্মা হত্যার পথ বেছে নেই।তবে এ বিষয়ে বিপাশার মা ভালো বলতে পারবে।
ঘটনার খবর পেয়ে সদর থানার ওসি ঘটনা স্থলে পরিদর্শন করেন এবং প্রাথমিক তদন্ত শুরু করেন।সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে বিপাশা মরাদেহ চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার পুলিশের পরিদর্শন (ওসি) খালেদুর রহমান বলেন, ঘটনা স্থলে পরিদর্শন করেছি।মেয়েটি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মাহত্যা করতে পারে বলে ধারনা করা হচ্ছে। তবে ময়নাতদন্তের রির্পোটে সঠিক তথ্য জানা যাবে বলে মন্তব্য করেন।